বাজারের সেরা মোবাইল অপারেটর গ্রামীণফোন তাদের ৫
কোটি গ্রাহক সংখ্যার নির্ধারিত সীমা স্পর্শ করার আনুষ্ঠানিক ঘোষনা দিয়েছে।
দেশে এই প্রথম বারের মত কোন অপারেটর ৫ কোটি গ্রাহক সংখ্যার সীমা স্পর্শ
করল। গতকাল সকালে এই উপলক্ষ্যে হোটেল ওয়েস্টিনে একটি অনুষ্ঠান আয়োজন করা
হয়।
গ্রামীণফোন ২০০৬ সালের নভেম্বরে ১ কোটি, ২০০৮ এর জানুয়ারীতে ২ কোটি এবং ২০১১এর জানুয়ারীতে ৩ কোটি গ্রাহক সংখ্যার সীমা ছুঁয়েছিল। ২০১২ এর সেপ্টেম্বরে কোম্পানীটির গ্রাহক সংখ্যা হয় ৪ কোটি। বিটিআরসি-র তথ্য অনুসারে দেশে সর্বমোট সক্রিয় সিমের সংখ্যা ১১ কোটি ৭৬ লাখ, যার মধ্যে ৪২.৫১% গ্রামীণফোনের সিম। বাংলালিংক দেশের ২য় বৃহত্তম মোবাইল অপারেটর যাদের গ্রাহক সংখ্যা ৩ কোটি এবং মোট সক্রিয় সিমের ২৫.৪৬% তাদের। অন্যদিকে ২ কোটি ৪৭ লাখ গ্রহক নিয়ে ৩য় অবস্থানে আছে রবি যাদের সক্রিয় সিম ২০.৭২%।
নরওয়ের কোম্পানী টেলিনরের সহযোগি হিসেবে ১৯৯৭ সালে বাংলাদেশে কাজ শুরু করে গ্রামীণফোন। অল্প দিনে সাফল্য পাওয়া এই কোম্পানীটির ৫৫.৮% শেয়ারের মালিক টেলিনর, ৩৪.২% শেয়ারের মালিক গ্রামীনফোন এবং বাকী শেয়ার সাধারণ মানুষ ও শিল্প বিনিয়োগকারীদের।
১৭ কোটি গ্রাহক নিয়ে বিশ্ব বাজারে টেলিনরের অবস্থান ১৪তম। তাদের সর্ব বৃহৎ সহযোগী বাংলাদেশের গ্রামীণফোন। এই অপারেটরের প্রথম ১৫ বছরের লাইসেন্সের মেয়াদ শেষ হয়েছে ২০১১ সালে যা আগামী ১৫ বছরের জন্য নবায়ন করা হয়েছে। গত বছর গ্রামীণফোন থ্রিজি লাইসেন্স ব্যবহারের অনুমোদন লাভ করে এ পর্যন্ত ৬৪টি জেলায় তাদের নেটওয়ার্ক বিস্তার করেছে। বর্তমানে গ্রামীণফোনের মোট ইন্টারনেট গ্রাহকের সংখ্যা ১ কোটি ২০ লাখ। এর মধ্যে ১৩ লাখ গ্রাহক থ্রিজি নেটওয়ার্ক ব্যাবহার করছেন। কোম্পানীটির একজন কর্মকর্তা ঢাকা ট্রিবিউনকে জানিয়েছেন যে, ৫ কোটি গ্রাহক সীমা অর্জন উপলক্ষ্যে গ্রামীণফোন গ্রাহকদেরকে বিশেষ কিছু অফার দিতে যাচ্ছে। উল্লেখ্য, গত দুমাসে গ্রামীণফোন বিনামূল্যে ফেসবুক ব্যবহারের সুবিধা, কলড্রপে ১ মিনিট ফেরত এর মত বেশ কিছু আধুনিক সেবা গ্রাহকদের জন্য সংযোজন করেছে।

গ্রামীণফোনের গ্রাহক সংখ্যা ৫ কোটি ছাড়িয়েছে
ছবি : Grameenphone
গ্রামীণফোন ২০০৬ সালের নভেম্বরে ১ কোটি, ২০০৮ এর জানুয়ারীতে ২ কোটি এবং ২০১১এর জানুয়ারীতে ৩ কোটি গ্রাহক সংখ্যার সীমা ছুঁয়েছিল। ২০১২ এর সেপ্টেম্বরে কোম্পানীটির গ্রাহক সংখ্যা হয় ৪ কোটি। বিটিআরসি-র তথ্য অনুসারে দেশে সর্বমোট সক্রিয় সিমের সংখ্যা ১১ কোটি ৭৬ লাখ, যার মধ্যে ৪২.৫১% গ্রামীণফোনের সিম। বাংলালিংক দেশের ২য় বৃহত্তম মোবাইল অপারেটর যাদের গ্রাহক সংখ্যা ৩ কোটি এবং মোট সক্রিয় সিমের ২৫.৪৬% তাদের। অন্যদিকে ২ কোটি ৪৭ লাখ গ্রহক নিয়ে ৩য় অবস্থানে আছে রবি যাদের সক্রিয় সিম ২০.৭২%।
নরওয়ের কোম্পানী টেলিনরের সহযোগি হিসেবে ১৯৯৭ সালে বাংলাদেশে কাজ শুরু করে গ্রামীণফোন। অল্প দিনে সাফল্য পাওয়া এই কোম্পানীটির ৫৫.৮% শেয়ারের মালিক টেলিনর, ৩৪.২% শেয়ারের মালিক গ্রামীনফোন এবং বাকী শেয়ার সাধারণ মানুষ ও শিল্প বিনিয়োগকারীদের।
১৭ কোটি গ্রাহক নিয়ে বিশ্ব বাজারে টেলিনরের অবস্থান ১৪তম। তাদের সর্ব বৃহৎ সহযোগী বাংলাদেশের গ্রামীণফোন। এই অপারেটরের প্রথম ১৫ বছরের লাইসেন্সের মেয়াদ শেষ হয়েছে ২০১১ সালে যা আগামী ১৫ বছরের জন্য নবায়ন করা হয়েছে। গত বছর গ্রামীণফোন থ্রিজি লাইসেন্স ব্যবহারের অনুমোদন লাভ করে এ পর্যন্ত ৬৪টি জেলায় তাদের নেটওয়ার্ক বিস্তার করেছে। বর্তমানে গ্রামীণফোনের মোট ইন্টারনেট গ্রাহকের সংখ্যা ১ কোটি ২০ লাখ। এর মধ্যে ১৩ লাখ গ্রাহক থ্রিজি নেটওয়ার্ক ব্যাবহার করছেন। কোম্পানীটির একজন কর্মকর্তা ঢাকা ট্রিবিউনকে জানিয়েছেন যে, ৫ কোটি গ্রাহক সীমা অর্জন উপলক্ষ্যে গ্রামীণফোন গ্রাহকদেরকে বিশেষ কিছু অফার দিতে যাচ্ছে। উল্লেখ্য, গত দুমাসে গ্রামীণফোন বিনামূল্যে ফেসবুক ব্যবহারের সুবিধা, কলড্রপে ১ মিনিট ফেরত এর মত বেশ কিছু আধুনিক সেবা গ্রাহকদের জন্য সংযোজন করেছে।
12:13 AM
Sakif Mahmud Reshad
Posted in:
0 comments:
Post a Comment